স্টাফ রিপোর্টার: ‘বেচি দই, কিনি বই’ স্লোগানে প্রবক্তা সাদা মনের মানুষ একুশে পদক প্রাপ্ত মোঃ জিয়াউল হককে জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে অভিনন্দন ও সংবর্ধনা প্রাদান করেছে ভোলাহাট উপজেলার মুশরীভূজা ইউসুফ আলী স্কুল এন্ড কলেজ। এ সময় মোঃ জিয়াউল হককে মানপত্র ও সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
২৫ ফেব্রয়ারি (রবিবার) সকাল ১০টার দিকে প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মোঃ আলাউদ্দিন সভাপতিত্ব করেন। মুশরীভূজা ইউসুফ স্কুল এন্ড কলেজ মিলনায়তনে স্ত্রীকে সাথে নিয়ে উপস্থিত ছিলেন গত ২০ ফেব্রয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে একুশে সম্মাননা পদক গ্রহণকারী সাদা মনের মানুষ মোঃ জিয়াউল হক।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, আ’লীগ নেতা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গোলাম মোহাম্মদ ফিটু মিয়া, দলদলী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ মোজাম্মেল হক চুটু। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, অধ্যক্ষ মোঃ আসগর আলী। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, অত্র স্কুল এন্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মোঃ আব্দুস সাত্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আফসার হোসেন, সাবেক শিক্ষক মোঃ শাহাজাহান আলী, সিনিয়ার সহকারী শিক্ষক মোঃ আব্দুল করিমসহ অন্যরা।
এসময় জিয়াউল হক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে আমি দুটো দাবীর কথা জানিয়ে ছিলাম। সাথে সাথে তিনি অনুমোদন করেছেন। একটি মুশরীভূজা ইউসুফ আলী স্কুল এন্ড কলেজ জাতীয়করণ অপরটি আমার জিয়াউল হক পাঠাগার ভবন তৈরি। তিনি বলেন, এবার ভোলাহাট হতে রহনপুর ২২ কি:মি: রাস্তাার বেহাল অবস্থা। ত্রিশ মিনিটের জায়গায় ২ঘন্টা লেগে যায়। ফলে এ জনদুর্ভোগ বহুদিনের। আমি এরাস্তা প্রস্থসহ নির্মাণ এবং বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিল বিলভাতিয়াকে কৃষি ইপিজেড করার দাবী জানাবো বলে তিনি জানান।
তিনি বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হলে এলাকার উন্নয়ন হবে। বিলভাতিয়াকে কৃষি ইপিজেড করা হলে সমগ্র চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার উন্নয়ন হবে। হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এসব দাবি জানাবেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে।